জনাব আবু হানিফ, সরাইল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সাধারণ ভোটারদের প্রায় সবার মধ্যেই তার সম্বন্ধে ইতিবাচক মনোভাব দেখা যাচ্ছে। তিনি একজন শিক্ষক ও বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং সদ্য সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হিসাবে সাধারণ মানুষের মাঝে উনার যথেষ্ট সুনাম রয়েছে।
ইতিমধ্যে তার ভালো ব্যবহার গরীব-অসহায় ও সাধারণ মানুষের প্রতি তার ইতিবাচক চিন্তাভাবনা দেখে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে তার ব্যাপক প্রশংসা ও জনপ্রিয়তা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায়-সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আবু হানিফ বিপুল ভোটে বিজয়ী হবে কারন আবু হানিফ একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শিক্ষকের সন্তান,তার রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড পরিছন্ন-পরিষ্কার। কাপ-পিরিচ মার্কার প্রার্থী আবু হানিফের সাথে কথা বলে জানা যায়, আল্লাহ আমাকে অনেক কিছু দিয়েছেন এবং আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে সরাইল উপজেলার মানুষের জন্য ভালো কিছু করতে চাই।
তিনি আরো বলেন আল্লাহ আমাকে যা দিয়েছেন আমি রাজনীতিতে না আসলেও আমি ভালোভাবে জীবনযাপন করতে পারতাম কিন্তু অবহেলিত সরাইল উপজেলাবাসীর জন্য আমার কিছু করা দরকার এই চিন্তাভাবনা থেকেই আমার ব্যবসা বানিজ্য থাকা সত্বেও সরাইলের মানুষের জন্য কিছু করা দরকার এই দায়বদ্ধতা থেকেই তাদের পাশে থেকে বাকী জীবন কাটাতে চাই।
সরাইল উপজেলা বাসী যদি আমাকে যোগ্য মনে করে তাহলে আগামী ৮ ই মে সরাইল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আমাকে কাপ-পিরিচ মার্কায় নির্বাচিত করে তাদের সেবা করার সুযোগ দিবেন। তিনি আরো বলেন রাজনীতি করে আমার নিজের ব্যক্তিগত কোনও চাওয়া -পাওয়া নেই আমি অবহেলিত সরাইলের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও সাধারণ মানুষের সেবার মূল লক্ষ্য নিয়েই সরাইলের রাজনীতিতে এসেছি। সরাইলে হিন্দু- মুসলমান সবাই একসাথে মিলেমিশে সরাইল উপজেলাকে শান্তি এবং সমৃদ্ধির উপজেলা হিসেবে সারা বাংলার মানুষ চিনে সেইরকম পরিবেশ তৈরি করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
সরাইলবাসির সেবা করে যেন বাকিটা জীবন তাদের সুখ-দুঃখের সঙ্গী হতে পারেন এইজন্য সরাইলের আপামর জনতার কাছে তাকে একটিবার নির্বাচিত করে তাদের পাশে থাকার যে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন সেটা বাকেরগঞ্জের জনগনই পূরণ করবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তারই ধারাবাহিকতায় ৯ টি ইউনিয়নের যুবক-যুবতী,বয়স্ক নারী -পুরুষ থেকে শুরু করে সকলের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোট ও দোয়া প্রার্থনা করছেন।